সাংসদ শতাব্দী রায় ফ‍্যান ক্লাবের ফেসবুক পোষ্ট ঘিরে তুমুল কৌতুহল

14th January 2021 6:26 pm কলকাতা
সাংসদ শতাব্দী রায় ফ‍্যান ক্লাবের ফেসবুক পোষ্ট ঘিরে তুমুল কৌতুহল


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) : এবার বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেত্রী শতাব্দী রায় ফ‍্যান ক্লাবের ফেসবুক পোষ্ট ঘিরে তুমুল জল্পনা শুরু হল রাজনৈতিক মহলে । " যদি কোনো সিদ্ধান্ত নিই আগামী ১৬ ই জানুয়ারী ২০২১ শনিবার দুপুর দুটোয় জানাব " এই লেখাকে ঘিরে শুরু হয়েছে নানা ভাবনা । বীরভূমে নির্বাচন কেন্দ্রের মানুষের প্রতি খোলা চিঠি লিখেছেন সাংসদ শতাব্দী রায় । সেখানে তিনি অভিযোগ করেছেন , তিনি এলাকায় মানুষের কাছে যেতে চান । কিন্তু তাকে কর্মসূচীর বিষয়ে জানানোই হয় না । " না জানালে আমি যাবো কি করে ? এ নিয়ে আমার ও মানসিক কষ্ট হয় ।" বীরভূম জেলা তৃণমূলের সভাপতি অনুব্রত মন্ডলের সাথে সে ভাবে বনিবনা নেই অভিনেত্রী সাংসদের । জেলার কর্মসূচীতেও তাকে দেখা যায় না । জেলা সভাপতি নিজের পরিধির লোকজন নিয়েই কর্মসূচী করেন । ইতিপূর্বে রাজ‍্যের মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী অনুব্রত মন্ডলের বিরুদ্ধে সরাসরি আঙুল তুলেছিলেন । শতাব্দী রায় অবশ‍্য সে বিষয়ে কোনো মন্তব‍্য করেন নি । তবে বীরভূমে তৃণমূলের সমস্ত কাজ ই পরিচালিত হয় কেষ্ট মন্ডল ওরফে অনুব্রত মন্ডলের নির্দেশে । সেখানে এলাকার সাংসদ কে কোনো খবর ই দেওয়া হয় না বলে যে অভিযোগ লেখা হয়েছে তাতে স্পষ্ট দলের ভিতরের দূরত্ব বলছেন রাজনৈতিক মহলের কর্তারা । তবে কি দল ত‍্যাগ করবেন শতাব্দী রায় ? তা অবশ‍্য জানা যাবে ১৬ ই জানুয়ারী দুপুর ২ টোর সময় । ফেসবুকে সেটাই লিখেছে ফ‍্যান ক্লাব । দেখুন কি লিখেছেন ফেসবুকে 👇👇





Others News

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পর্ণশ্রীতে মা-ছেলেকে নৃশংভাবে খুনের কিনারা। ধৃতদের একজন সন্দীপ দাস(৩২) ও অন্যজন সঞ্জয় দাস(৪৪)। বাড়ি মহেশতলা থানার শ্যামপুরের ঘোষপাড়া তে। জেরায় তারা অপরাধের কথা কবুল করেছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম।

গ্রেফতার মৃতার দুই মাসতুতো ভাই। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। জেরায় অপরাধ কবুল করেছে ধৃতরা। ধৃতদের অনেক টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। মৃতের পরিবারের কাছে অনেক টাকা, গয়না ঘরে ছিল এমনই ধারণা ছিল ধৃতদের। পরিকল্পনা করেই বাড়িতে গিয়েছিল ধৃতরা। ধৃতরা জানত, ওই সময়ে তাদের দিদি সুস্মিতা মন্ডল একা থাকত। মাকে খুনের সময় ছেলে তমজিৎ মন্ডল দেখে ফেলে, সেইজন্যই ছেলেকে খুন। জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা।
ধৃত সন্দীপ দাস ও অন্যজন সঞ্জয় দাস কে আগামীকাল আলিপুর আদালতে তোলা হবে।